Showing posts with label সর্বশেষ. Show all posts
Showing posts with label সর্বশেষ. Show all posts
প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে’ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি র‌্যাবের

প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে’ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি র‌্যাবের



বগুড়ায় এক যুবককে আটক ও অস্ত্র উদ্ধারের কথা জানিয়েছে র‌্যাব, যা অস্বীকার করেছে ওই যুবকের স্বজন।
এ সময় উপস্থিত লোকজন ওই গাড়িটির নম্বর প্লেটসহ স্টিল ছবি তোলেন এবং একটি ভিডিও করেন, পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।” উজ্জ্বল জানান, শনিবার সকালে তাদের পরিবারের কয়েকজন নারী সদস্য র‌্যাব ১২ এর ক্যাম্পে গিয়ে কান্নাকাটি করলে র‌্যাব সদস্যরা তাদের থানায় খোঁজ নিতে বলেন। থানায় এসে স্বজনরা জানতে পারেন রাতে শামীমের দেখানো জায়গা থেকে একটি শট গান  ও একটি রিভলবার উদ্ধার দেখিয়ে অস্ত্র মামলা দিয়ে পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে, বলেন উজ্জ্বল। এ প্রসঙ্গে বগুড়া সদর থানার ওসি এসএম বদিউজ্জামান বলেন, বিধি মোতাবেক মামলাটির তদন্তভার এসআই মঞ্জুর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পাশাপাশি শামীমকে কোর্টের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠোনো হয়েছে। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান কামরুল হুদা উজ্জ্বল তার ফেইসবুক পোস্টে লেখেন এবং গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, তার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী এ ঘটনা সাজিয়েছে। তিনি এই ঘটনার তদন্ত র‌্যাবের কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর বিশেষ তদন্তের দাবি করেছেন। এ বিষয়ে র‌্যাব-১২ বগুড়ার অধিনায়ক মেজর মোর্শেদ বলেন, শনিবার (১০ অগাস্ট) গোপন সংবাদ পেয়ে র‌্যাব-১২-এর একটি দল বগুড়া সদর থানার ২য় বাইপাস জোড়গাছা জয়বাংলা হাটে অভিযান পরিচালনা করে সন্ত্রাসী নাজমুল হাসান শামীমকে গ্রেপ্তার করে। “পরে তার দেওয়া তথ্য মতে জোড়গাছা জয়বাংলা হাটের পাশের কলাগাছের ঝোপের ভিতর থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন, দুই রাউন্ড গুলি, একটি একনলা বন্দুক এবং তিন রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।” মেজর মোর্শেদ বলেন, শামীম এর বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় শিশু অপহরণ, অস্ত্র এবং বিস্ফোরক আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার শামীম বগুড়া সদর উপজেলার উলিপুর নয়াপাড়ার নজরুল ইসলামের ছেলে।
প্রাণ বাঁচাতে ভবন থেকে লাফ, জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে আকুতি

প্রাণ বাঁচাতে ভবন থেকে লাফ, জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে আকুতি


বানানীর এফআর ভবনে লাগা আগুন থেকে বাঁচতে বেশ কয়েকজনকে লাফ দিতে দেখা গেছে। এ সময় অনেককে জানালা দিয়েও হাত বাড়িয়ে উদ্ধারের আকুতি জানাতে দেখা যায়। 
আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে একটার দিকে বনানীর ২২ তলা ভবনটি ভয়াবহ আগুন লাগে। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে আগুন জ্বলছে। 
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়, আগুন লাগার খবর পেয়েই আগুন নেভানোর কর্মীরা ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বেলা ২টা নাগাদ ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট আগুন নেভাতে কাজ করে যাচ্ছিল।
এদিকে আগুন থেকে বাঁচতে কয়েক ব্যক্তিকে ভবনটির বিভিন্ন তলা থেকে বের হতে দেখা যায়। উপায় না দেখে পরে কয়েকজন লাফ দেন। নিচে পড়ে যাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে তাদের উদ্ধার করেন উপস্থিত লোকজন। পরে তাদের অ্যাম্বুলেন্সে করে বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ছাড়া কয়েকজনকে ভবনের আশপাশে থাকা তার ধরে নিচে নামার চেষ্টা করতে দেখা যায়। তবে তাদের কেউ কেউ নিচে পড়ে যান। ভবনের ওপরে আকাশে হেলিকপ্টার টহল দিতে দেখা গেছে।
ঘটনাস্থলে থাকা লোকজন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভবনটিতে রেস্তোরাঁ আছে। আছে অফিস। আগুন লাগার সময় ভবনের ভেতরে অনেক লোকজন ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভবনের অষ্টম তলায় আগুন লেগেছে বলে তারা প্রথমে জানতে পারেন। পরে অন্য তলায়ও আগুন ছড়ায়। একপর্যায়ে পুরো ভবন আগুন ও আগুন থেকে সৃষ্ট কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। ফলে ঠিক কোন কোন তলায় আগুন ছড়িয়েছে, তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
ওই ভবনে কয়েকটি গার্মেন্ট বায়িং হাউজ এবং ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের অফিস রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
 স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আসবে বিশ্ব একাদশ!

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আসবে বিশ্ব একাদশ!


গত বছর শ্রীলংকায় গিয়ে নিদাহাস ট্রফিতে খেলেছিল বাংলাদেশ; যে টুর্নামেন্ট আয়োজনের নেপথ্যে ছিল শ্রীলংকার স্বাধীনতার ৭০তম বার্ষিকী উদযাপন। ১৯৭১ সালে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ আগামী ২০২১ সালে পূর্ণ করতে যাচ্ছে স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী। বছরটিকে স্মরণীয় করে বরণ করতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও চাচ্ছে তেমনই একটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে।
এ ছাড়া ২০২০ সালে যেহেতু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীও আছে, তাই ক্রিকেট আয়োজনকে বিশেষ রূপ দিতে সম্ভব হলে বিশ্ব একাদশকে আনার ভাবনা বিসিবির।
মঙ্গলবার বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজন সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়ে বলেন, 'বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে উপলক্ষ করে এখন থেকে আমরা একটা পরিকল্পনা করছি। এ নিয়ে কথাবার্তা চলছে। এমন একটা কিছু করতে চাচ্ছি, যেটা সারা পৃথিবীর যারা ক্রিকেট দেখে, তারা যেন একসঙ্গে বসে দেখতে চায়। তবে এটা খুবই প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। এখনও কারও সঙ্গে আলাপ হয়নি।'
তিন বা তার বেশিসংখ্যক দেশ নিয়ে টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে গেলে সময় বের করা হবে জটিল কাজ। কারণ আইসিসির এফটিপিতে সবগুলো দেশেরই সারা বছরের সিডিউল হয়ে গেছে। দেশগুলোর সময় বের করা সম্ভব না হলেও বিকল্প উপায় হতে পারে বিশ্ব একাদশ এনে বিশেষ কোনো ম্যাচ বা তিন ম্যাচের সিরিজ খেলা।
বিসিবি প্রধানের ভাবনায় আছে এটিও, 'বিশ্ব একাদশ বনাম বাংলাদেশ একাদশ... এ ধরনের কিছুই। তবে সবকিছু নির্ভর করছে আন্তর্জাতিক সূচির ওপর। সব দেশকে পাওয়া খুব কঠিন। এ জন্য সব থেকে বেশি খেলোয়াড় বিভিন্ন দেশ থেকে এনে একটা প্রতিনিধিত্বমূলক ম্যাচ খেলা পাশাপাশি আইসিসি থেকে ওটার স্বীকৃতি পাওয়া। এ নিয়ে ইতিমধ্যে আমরা আইসিসিকে লিখেছি।'
লাখো শহীদের স্মরণে লাখো মোমবাতি প্রজ্বলন

লাখো শহীদের স্মরণে লাখো মোমবাতি প্রজ্বলন


২৫ মার্চ কালরাত্রিতে বর্বর পাক হানাদার বাহিনীর হাতে শহীদদের স্মরণে বগুড়ায় আয়োজন করা হয়েছিল ব্যতিক্রমী আলোক প্রজ্বলন। ‘লাখো শহীদের স্মরণে লাখো প্রদীপ জ্বালো’ শিরোনামে এই অনুষ্ঠানে বগুড়া জেলা শহর ছাড়াও উপজেলা পর্যায়ের হাজারো জনতা অংশ নেয়।
বগুড়া জেলা পুলিশ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, জেলার পেশাজীবী ও শ্রমজীবী সংগঠন যৌথভাবে এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
২৫ মার্চ সন্ধ্যা ৬টায় নির্ধারিত ভেন্যুতে উপস্থিত হন সবাই। এরপর সন্ধ্যা ৭টা থেকে ১০ মিনিট মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করা হয়। শহরের মূল ভেন্যু ছিলো আলতাফুন নেছা খেলার মাঠ। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মোখলেসুর রহমান।
বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বগুড়ার জেলা প্রশাসক ফয়েজ আহাম্মদ। শহরের আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠ ছাড়াও বগুড়া জিলা স্কুল মাঠ, সদর উপজেলা চত্বর, টিএমএসএস, শাজাহানপুর ও শেরপুর উপজেলা চত্বর, ধুনট এনইউ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ, গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ, সারিয়াকান্দি পাবলিক মাঠ, শিবগঞ্জ গোল চত্বরের মুক্তিযোদ্ধা স্তম্ভ, শেখ সোনাতলা শেখ রাসেল স্টেডিয়াম, দুপচাঁচিয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ, আদমদিঘী আইপিজে স্কুল মাঠ, নন্দীগ্রাম মনসুর হোসেন ডিগ্রি কলেজ মাঠ, কাহালু মডেল স্কুল মাঠসহ ১৪টি ভেন্যুতে একসঙ্গে লাখো প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়।
পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা জানান, ১ লাখ ৩০ হাজার মোমবাতি বিতরণ করা হয়। এ ছাড়াও ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই মোমবাতি প্রজ্বলন করেছেন।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী, পরিবহন মালিক শ্রমিক, চিকিৎসক, আইনজীবী, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
এদিকে একই সময় শিবগঞ্জ উপজেলা সদরের গোল চত্বরের মুক্তিযোদ্ধা স্তম্ভে থানা পুলিশ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আয়োজনে লাখো শহীদের স্মরণে হাজারো জনতার অংশগ্রহণে মোমবাতি প্রজ্বলন করা হয়। এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলমগীর কবির। এতে বক্তব্য দেন সহকারী পুলিশ সুপার (শিবগঞ্জ সার্কেল) মশিউর রহমান মন্ডল, নব-নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ রিজু, পৌর মেয়র তৌহিদুর রহমান মানিক, শিবগঞ্জ থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজুল হক প্রমুখ।
বগুড়ায় উপশহর পুলিশ ফাঁড়ীর মাদকবিরোধী অভিযানে ৫১ পিচ্ ইয়াবা উদ্ধার

বগুড়ায় উপশহর পুলিশ ফাঁড়ীর মাদকবিরোধী অভিযানে ৫১ পিচ্ ইয়াবা উদ্ধার


বগুড়ায় উপশহর পুলিশ ফাঁড়ীর মাদকবিরোধী অভিযানে ৫১( একান্ন) পিচ্ ইয়াবাসহ একাধিক মাদক মামলার আসামী মহিলা মাদক ব্যবসায়ী শাহানাজ@ রুনু( ৫০)স্বামী মোঃআতাউর রহমান@ হারেজ@ সাত্তার সাং ফুলবাড়ী দক্ষীন পাড়া থানা ও জেলা বগুড়া গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে গণহত্যা দিবস পালন

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে গণহত্যা দিবস পালন


১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে নিহতদের স্মরণে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে গণহত্যা দিবস পালন করা হয়েছে। দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী,তাদের পরিবার এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনের নেতৃত্বে মোমবাতি জ্বালিয়ে দূতাবাস প্রাঙ্গণ প্রদক্ষিন করে গণহত্যা ও স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে গণহত্যায় নিহত শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। 
রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ২৫ মার্চ রাতে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায়। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় আসে।
২৫ মার্চের গণহত্যাকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে  ইতিহাস সৃষ্টি করলেন বগুড়া জেলা বাসি।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন বগুড়া জেলা বাসি।


বগুড়া জেলা পুলিশের আয়োজনে লাখো শহীদ স্মরণে 
লাখো প্রদীপ জ্বালো অনুষ্ঠানে হাজার হাজার জনগন মোমবাতি জ্বালিয়ে শহীদদের প্রতি সম্মান জানায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এডিশনাল আইজি মোখলেছুর রহমান বিপিএম বার




স্বাধীন বাংলাদেশে শুয়ে আছে রক্তের উপরে। শুধুমাত্র সামান্য ক’টি মানুষের রক্ত নয়। লক্ষ লক্ষ মানুষের রক্ত নদীর ধারার উপরে। তিরিশ লক্ষ শহীদের রক্তের উৎসর্গ পাত্রটি হৃদয়ে ধারণ করে আছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এর আগে আর কখনো এতো রক্তের নির্গমন দেখেনি। মানবিক ও লৌকিক বাস্তবতার এতো ত্যাগ খুব কম দেশই স্বাধীনতার জন্য বিসর্জন দিতে পেরেছে। বাংলাদেশতাই হয়ে উঠেছে মুক্তিকামী মানুষের এক বিস্ময়কর রক্তরঞ্জিত প্রত্নশক্তি। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ গড়ে তুলেছিল এই শাশ্বত সৃষ্টি, এই অমর কীর্তি। অর্জিত সে কীর্তির উপর আজ বসবাস করছে পনেরো কোটি স্বাধীন বাঙালি। সর্বসুবিধা ভোগ করছে একটি স্বাধীন দেশের। নেতানেত্রী বনে যাওয়ার, মন্ত্রী, আমলা, ডাক্তার, ব্যবসায়ী প্রকৌশলী বনে যাওয়ার অফুরন্ত সুযোগ ভোগ করছে।একটি স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রের শাসনতন্ত্রে কাজ করার সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে। একাত্তরের বাঙালি রুখে দাঁড়াতে না পারলে, এতো ত্যাগ বিসর্জন না হলে, বাঙালিদের চিরকাল পাকিস্তানি উপনিবেশিক শেকলে বন্দী থেকে ভৃত্যের মতো বসবাস করতে হতো। মুক্তিযুদ্ধের এই ত্যাগকে আজ যারা হেয় প্রচার করছে, তারাই এই রাষ্ট্রের সর্বসুবিধা ভোগের আয়াসে চেটেপুটে খাচ্ছে।পাকিস্তানিদের পদলেহনকারী এই নির্লজ্জ দালালরা লক্ষ লক্ষ বাঙালির আত্মোৎসর্গকে হাজার মানুষের হত্যাকান্ড হিসেবে কটুক্তি করে থাকে। স্বাধীনতাকে খাটো করে দেখার এই প্রবৃত্তি জন্ম নেয় একধরনের হীনমন্যতা বোধ থেকে। পাকিস্স্তানিদের দালালি করার অবৈধ ও অশ্লীল সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত হওয়ার অপমান বোধ থেকে তারা এই নেতিবাচক প্রচার প্রচারণা চালাতে তৃপ্তি বোধ করে। মুষ্টিমেয় সংখ্যালঘিষ্ট এই তাহজীব তমুদ্দুনজীবী গোষ্ঠী এ ধরনের নিন্দাবাদের স্রষ্টা ও প্রচারক। যুদ্ধাপরাধ সেসময় এরাই ঘটিয়েছিল। বুদ্ধিজীবি হত্যা, ধর্মের নামে নারকীয় অত্যাচার উৎপীড়ন, খুন, জখম, রাহাজানি, ধর্ষন প্রভৃতি নারকীয় দুঃশাসনিক কর্মকান্ড এদের মাধ্যমেই বিকাশ ঘটেছিল উপনিবেশিক শাসকের নির্দেশে বা ছায়ায়। এরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিষয়টিকেএতকাল পরে এদেশের মানুষকে বিভক্ত করার কৌশল হিসেবে প্রচার করে। যুদ্ধাপরাধ নিয়ে এদের মস্তিষ্ক প্রসূত উদ্ভাবনা যে শুধু বিকৃত চিন্তার ফসল তা কিন্তু নয়। এটা হচ্ছে অপরাধকে আড়াল করার এক ধরনের অপকৌশল। কেননা যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নিজেদের কৃতকর্ম তাদের আতঙ্কিত করে তুলছে। এদেশের মানুষের এই নবজাগরণ তাদের এতটাই ভীত করে তুলেছে যে,পূর্বকৃত্যের ভুলের মাশুল গোপন করার জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। সমাজ ও ইতিহাস সচেতন মানুষের সংগ্রামী চেতনাকে বিভ্রান্ত করে তোলার জন্য তারা একের পর এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।

বগুড়ায় ২৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যকে সম্মাননা প্রদান

বগুড়ায় ২৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যকে সম্মাননা প্রদান


স্টাফ রিপোর্টার : বগুড়া জেলা পুলিশের আয়োজনে গতকাল শনিবার সকালে পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ অডিটোরিয়ামে মাসিক কল্যাণ এবং অপরাধ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ফেব্রুয়ারি মাসের কৃতকার্যের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ২৪ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়াও অবসর প্রস্তুতকালীন ছুটিতে যাওয়া ২ জন পুলিশ সদস্যকে বিদায়ী সম্মাননা জানানো হয়। পুলিশ সুপার,মোঃ আলী আশরাফ ভূঞা বিপিএম-বার’র সভাপতিত্বে প্রতি মাসের মত এই মাসেও জেলা পুলিশের পক্ষে বিভিন্ন বিভাগে ১৩ জন পুলিশ সদস্যকে ক্রেস্ট এবং ১২ জন পুলিশ সদস্যকে অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এরমধ্যে সদর থানার এএসআই আব্দুস সালাম ক্রেস্ট ও অর্থ দুই পুরস্কারই অর্জন করেন। সভায় শ্রেষ্ঠ সার্কেল অফিসার হিসেবে পুরস্কৃত হন বগুড়া জেলা পুলিশের সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী এবং শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পুরস্কৃত হন বগুড়া সদর থানার ওসি এসএম বদিউজ্জামান। তিনি বগুড়া সদর থানাতে যোগদানের পর পঞ্চমবারের মত এ সন্মানা পেলেন।
এছাড়াও সম্মাননা ক্রেস্ট পেয়েছেন ডিএসবির কন্সটেবল রুবেল ইসলাম, শেরপুর থানার এএসআই জামাল আহম্মেদ, শিবগঞ্জ থানার নারী এসআই  সারমিন আখতার, দুপচাঁচিয়া থানার এসআই আব্দুর রাজ্জাক, সদর ফাঁড়ির এসআই জিলালুর রহমান, টিএসআই আবুল কালাম আজাদ, সার্জেন্ট গোপাল চন্দ্র মন্ডল, ডিবির এসআই শফিউল আলম, সদর থানার এসআই নূর আলম ও ডিবির এসআই জুলহাজ উদ্দীন বিপিএম। এছাড়াও অর্থ পুরস্কার পেয়েছেন এসআই মন্তাজ আলী (ধুনট), এএসআই তাহের (সদর), এএসআই সাখাওয়াত (সদর), এএসআই মানিক (সদর), এএসআই মামুন (শিবগঞ্জ), এএসআই মোজাম্মেল (কাহালু), এএসআই আতাউর (কাহালু), এএসআই জব্বার (ধুনট), এএসআই আউয়াল (ধুনট), এএসআই রুস্তম ফারুক (আদমদীঘি) এবং এএসআই রফিক (শেরপুর)। অবসর প্রস্তুতকালীন ছুটিতে যাওয়া পুলিশ সদস্যরা হলেন কন্সটেবল মিজানুর রহমান (সদর কোর্ট) এবং কন্সটেবল আফসার আলী (সাান্তাহার ফাঁড়ি)। পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে ক্রেস্ট ও অর্থ তুলে দেন পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বিপিএম-বার। এসময় উপস্থিত ছিলেন পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার যথাক্রমে সফিজুল ইসলাম, আরিফুর রহমান মন্ডল বিপিএম-বার, পিপিএম, মোকবুল হোসেন এবং আব্দুল জলিল পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার যথাক্রমে সনাতন চক্রবর্তী, গাজীউর রহমান, মশিউর রহমান মন্ডল, তাপস কুমার পাল, আনোয়ার হোসেন এবং আলমগীর রহমান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডা. অসীম কুমার সাহাসহ থানার অফিসার ইনচার্জগন এবং জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সহকারি পুলিশ সুপার কুদরত এ খুদা শুভ।
টাঙ্গাইলে মোটর সাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২

টাঙ্গাইলে মোটর সাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২


টাঙ্গাইলের বাসাইলে নিয়ন্ত্রণহীন মোটর সাইকেল গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে দুই যুবকের প্রাণ গেছে। শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার হাকিমপুর-জশিহাটী সড়কের তালতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে বাসাইল থানার ওসি এসএম তুহীন আলী জানান।
নিহতরা হলেন- উপজেলার কামুটিয়া গ্রামের লাল খানের ছেলে শাওন খান (২৭) এবং একই এলাকার বিল্লালের ছেলে জামিল (২৫)।
ওসি তুহীন বলেন, শাওন ও জামিল মোটর সাইকেলে করে একঢালা এলাকায় উপজেলা নির্বাচনের ভাইস চেয়ারমান পদপ্রার্থী খান বাহাদুরের জনসভার যাচ্ছিলেন।
তালতলা এলাকায় তাদের মোটর সাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাল গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এ সময় দুই আরোহী ঘটনাস্থলেই মারা যান।
পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাদের লাশ উদ্ধার করে বলে জানান ওসি।
ড. কামালের গাড়িতে হামলা, অবিলম্বে তদন্ত দাবি

ড. কামালের গাড়িতে হামলা, অবিলম্বে তদন্ত দাবি


মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনসহ তার গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য জগলুল হায়দার আফ্রিকের গাড়িসহ ৬/৭টি গাড়ির ভাংচুর হয়। আহত হয়েছে ঢাকা-১৪ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক সাজু, আ স ম আবদুর রবের গাড়ি চালকসহ ১০/১২ জন নেতা-কর্মী।
এদিকে এধরনের হামলাকে মেনে নেয়া যায়না মন্তব্য করে অবিলম্বে হামলার ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন ড. কামাল হোসেন। রাজধানীর জামান টাওয়ারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কার্যালয়ে এই জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই দাবি জানান। স্মৃতিসৌধে তিনি বলেছেন, যত শক্তিধর হোক তারা দেশে মালিক জনগণের কাছে তাদের নত হতে হবে, তাদের পরাজয় হবেই। সংবাদ সম্মেলনে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির আবদুল আউয়াল মিন্টু, জেএসডির আবদুল মালেক রতন, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, মোস্তফা মোহসিন মন্টু, রেজা কিবরিয়া, জগলুল হায়দার আফ্রিক, আ ও ম শফিকউল্লাহ প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। পরে কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী সম্মিলিত সাংস্কৃতিক ফ্রন্টের এক আলোচনায় অংশ নেন ড. কামাল হোসেন।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মিডিয়া সমন্বয়ক লতিফুল বারী হামিম জানান, সকাল সাড়ে ৯টায় বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবদন শেষে ড. কামাল হোসেন স্যার নেতৃবৃন্দকে নিয়ে গেইটের বাইরে নিজের গাড়িতে উঠার পরপরই এই হামলার ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগ-যুব লীগের একদল সন্ত্রাসী স্যারের গাড়ির দিকে লাঠি-সোটা নিয়ে এই হামলা চালায়। তারা স্যারের গাড়িতের লাঠি দিয়ে আঘাত করে। ঘটনার মুহুর্তেই ফ্রন্টের নেতা আ স ম আবদুর রবের গাড়িতেও তারা হামলা চালায়। এতে গাড়ি চালক গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ত্রাসী এলোপাথারি লাঠি দিয়ে নেতা-কর্মীদের ওপর এই হামলা করলে নেতা-কর্মীরা দিগি¦দিক দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে। পরিস্থিতির এক পর্যায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিয়ে সংগঠিত হতে থাকে।
হামিম জানান, সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে যান। সেখানে একাত্তরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিন¤্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় আ স ম আবদুর রব, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, রেজা কিবরিয়া, বিএনপির আবদুস সালাম, গণফোরামের জগলুল হায়দার আফ্রিকসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামীর বিষয় নিয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে ড. কামাল হোসেন বলেন, এখানে আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসেছি। কত টাকা পেয়েছ এই প্রশ্নগুলো করার জন্য? এটা শহীদ মিনার। একাত্তর সালের শহীদরা এখানে। শহীদতের কথা চিন্তা করা উচিৎ। খামোশ! তিনি বলেন, আজকে আমরা এখানে এসেছি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে। লাখো শহীদ জীবন বির্সজন দিয়েছেন, সেই স্বাধীনতাকে আমরা যেন ধরে রাখি, সকলের জন্য অর্থ পূর্ণ করি। এই স্বাধীনতা ব্যক্তিস্বার্থ নিয়ে যারা আখের গোছাতে চাচ্ছে তাদের জন্য নয়, সব মানুষের এই স্বাধীনর অংশীদার ও প্রাপ্য। শোষণমুক্ত সুন্দর সমাজের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে, লোভ লালসা নিয়ে লুটপাট করছে, তাদের হাত থেকে এই দেশকে মুক্ত আমরা করবই।
হামলার ঘটনায় তদন্ত দাবি: এদিকে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে হামলার ঘটনা ‘কোনোভাবে মেনে নেয়া যায় না’ উল্লেখ করে অবিলম্বে তার তদন্ত চেয়েছেন ড. কামাল হোসেন। পুলিশ বাহিনীকে সংবিধানের বাইরে কোনো অন্যায় আদেশ না মানারও পরামর্শ দেন তিনি। বিকেলে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা এই দাবি জানান। তিনি বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের দিনে সেখানে এই ধরনের ঘটনা আমাদের প্রতি কী হয়েছে সেটা আমরা চিন্তা করি না। শহীদদের প্রতি তারা অবমননা করেছে। এটা মেনে নেয়া যায় না, এটা সারাদেশের কোটি কোটি মানুষ মেনে নিতে পারে না। পুলিশের আইজির কাছে আমি লিখিত চিঠি পাঠাবো। আপনার সম্পর্কে আমার খুব ভালো ধারনা ছিলো যেন সেই ধারনা থাকে সেই কারণে আমি অনুরোধ করব, আপনি আমাদের কথাগুলোকে খুব গুরত্ব সহকারে দেখবেন যে জিনিসগুলো আপনাদেরকে তথ্য দেয়া হবে আপনি বিশ্বস্ত লোককে দিয়ে তদন্ত করাবেন। আমরা এই তদন্তকে পুরোভাবে সাহায্য করবো যাতে আমাদের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সম্মানে আমরা এই কাজটি করব।
আহতদের সাংবাদিকদের দেখিয়ে ড. কামাল হোসেন বলেন, তাদের মেডিকেল সার্টিফিকেট আছে। রব সাহেবের আঙ্গুলটা দেখছেন। আইজি সাহেব আমি কথা দিচ্ছি- সব রকমের সাহায্য আমরা করবো। আইনানুগ সাহায্য, তদন্ত করার সাহায্য করবো আপনার পুলিশের মধ্যে যাদের বিশ্বস্ত মনে করে তাদেরকে ঢেকে একটু দায়িত্ব দিন, আমাদের সঙ্গে দিন।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, ওখানে শহীদরা আছেন সেখানে আমরা গেছি শ্রদ্ধা জানাতে। এটাতে যাদের গায়ে লাগে ওরা কারা? ভাড়াটিয়া। পয়সা নিয়ে এসব তারা করেছে। এটা কোনো নীতির কাজ হতে পারে না। এই কাজ কোনো সুস্থ দেশপ্রেমিক মানুষের কাজ হতে পারে না। এ ঘটনায় শহীদদের আত্ম অবশ্যই কষ্ট পাচ্ছে। আমাদের একটা জায়গা যেখানে মানুষ আসে শ্রদ্ধা জানাতে ১৪ ডিসেম্বর। এটা কী ভূলে গেছে তারা, না তারা জানেই না। যেসব ছোকড়ারা ওখানে এসব কাজ করেছে। আমি দেখেছি ছোকড়ারা এদিক-ওদিক দৌড়াদৌড়ি করছে, ইট পাটকেল মারছে, আহত করেছেন, গাড়ি ভাঙার চেষ্টা করেছে। এরা ছোকড়া, টোকাই। কারা এদের ভাড়া করেছে তাও জানতে চান তিনি।
নির্বাচনের প্রচারাভিযান শুরুর পর বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে ড. কামাল হোসেন বলেন, যেসব পুলিশ কার আদেশে যারা (প্রার্থীরা) আইনানুগভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে, কাজ করছেন তাদেরকে কেনো এসে তারা (পুলিশ) চ্যালেঞ্জ করে, বাঁধা দেয়, কেনো গ্রেফতার করে। আমি প্রত্যেকটা অ্যারেস্টের তথ্য চাই। দেশে এখনো সংবিধান আছে। যে সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষর এক নম্বর। উনি লিখে দিয়ে গেছে এদেশের মানুষ আইনের আশ্রয় পাবে। পুলিশ আজকে যেটা করেছে এটা বঙ্গবন্ধুর কথাকে অমান্য করেছে। বঙ্গবন্ধু যেটাকে বলেছে হবে- তোমরা সেটাকে ডিফাই করেছো। তোমরা বঙ্গবন্ধুর কথাকে অমান্য করবে, এই বিজয়ের মাসে অমান্য করবে।
বেআইনি আদেশ পুলিশের মান্য করা উচিৎ নয় বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমি পুলিশ একাডেমিতে বহু লেকচার দিয়েছি বেআইনি আদেশ মানা একদম নিষেধ। বেআইনি আাদেশ মানবে না- এটা পুলিশরা জেনে রাখো। যারা বেআইনি আদেশ দিচ্ছে এরা চিরস্থায়ী কেউ নয়। ভুলে যেও না। তোমরা তো ৫০/৫৫ বছর বয়স পর্যন্ত কাজ করবে আশা করো। এটা মনে রেখে আজকে যে বা যাহারা আদেশ দেয় তোমাদের এটা সাংবিধানিক কর্তব্য সেই আদেশ আইনানুগ কিনা? যদি কোনো লোক আইন ভঙ্গ করছে না তাকে অ্যারেস্ট করা এটা সংবিধান ভঙ্গ করা। তোমাদের শুভাকাঙ্খি হিসেবে বলছি- তোমরা সংবিধান ভঙ্গ করার অপরাধ করিও না। যারা বেআইনি আদেশ দিচ্ছে তাদের দেশের মানুষ চিহ্নিত করে আগামীতে বিচারও হবে।
ড. কামাল হোসেন দৃঢ় কন্ঠে বলেন, সরকার ক্ষমতায় ১৫/১৬ দিন আছে। তাদেরকে বলব- বেআইনি আদেশ দেয়া বন্ধ করুন, আপনারা আইন মেনে চলুন। সরকার আইনের উর্ধেব না। জেনে রাখো এই দেশে কোনো সরকার আইনের উধের্ব না। এটা হলো স্বাধীনতার অর্থ। এতো লক্ষ শহীদ হয়েছেন, বুদ্ধিজীবীরা শহীদ হয়েছেন। তারা শহীদ হয়েছিলো যাতে আমরা মাথা উঁচু করে অধিকার নিয়ে বাঁচবো। এই স্বাধীন দেশে ৪৭ বছর পরে দেখতে হচ্ছে- লজ্জা পাওয়া উচিৎ যারা দেশ শাসন করছেন। লজ্জ্বা পাও লজ্জ্বা পাও, লজ্জ্বা পাও। লজ্জ্বা পেয়ে মুখটা দেখাও না মুখটা একটু ঢেকে এদিক ওদিকে থেকে ১০/১৫ দিন কাটিয়ে দাও। তোমাদের মুখ দেখব না যারা এসব অন্যায় কাজ করছে। অবিলম্বে তা বন্ধ করো। ১০/১৬ দিন আছো চেষ্টা করো ভলো থাকতে। তারপরে কিন্তু।
গণমাধ্যমকে দেশের স্বার্থে জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানিয়ে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমার বিশ্বাস দেশের মানুয়ের প্রতি একশত ভাগ আস্থা আছে তারা সঠিক বিচার করবে, তারা সংবিধানকে সমুন্নত রাখবে, তারা আইনের শাসনকে দেশে ফিরিয়ে আনবে। আর যারা এসব অন্যায়-অনিয়ম-অসাংবিধানিক কাজ করছে তাদের থেকে আমাদেরকে মুক্ত করবে।
আ স ম আবদুর রব বলেন, ওরা ভেবেছে ভয় দেখিয়ে আমাদেরকে নির্বাচনের বাইরে রাখবে। সেজন্য আজকে এই হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। কতগুলো ছেলেকে আহত করেছে। এই হামলা পরিকল্পিত। আমরা নির্বাচন করতে চাই। সিলেটে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। আমাদের প্রার্থীরা প্রচারণায় নামতে পারছে না। আমাদের কর্মীদের এখনো নির্দেশ দিচ্ছি না, সকলকে শান্ত থাকতে হবে সাহসের সাথে মোকাবিলা করতে হবে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জনগণকে সাথে নিয়ে ব্যালট বিপ্লব করতে চাই, ব্যালটে যুদ্ধ করতে চাই, স্বৈরশাসনকে বিদায় করতে চাই।
প্রটোকল ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফ্ল্যাগ লাগিয়ে গোপালগঞ্জ গিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করবেন আর আমাদেরকে প্রচারণা করতে দেয়া হবে। এসব কিছ ফাইজলামি, একটা কী মগের মল্লুক। প্রধানমন্ত্রী যদি ফ্ল্যাগ ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে ড. কামাল হোসেনকে প্রটোকল দিতে হবে। দেশবাসীর প্রতি আমাদের আহবান ধানের শীষকে জয়লাভ করে খালেদা জিয়ার মুক্তি তরান্বিত করুন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, আজকে বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে যাবো সেখানে আক্রমন করা হবে এটা অবিশ্বাস্য। এই অবিশ্বাস্য কাজগুলো সরকার ও তার দলের লোকেরা কেনো করছে এটা সকলের বোধগম্য। কারণ তারা হারতে চায় না। এতো খুন-গুম, এতো দুর্নীতি-লুটপাট করেছে যে তারা ক্ষমতা ছাড়তে ভয় পায়। অথচ আমরা আশ্বস্ত করেছিলাম যে, আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি করবো না। নির্বাচন কমিশন একটা ঠুঁটো জগন্নাথের মতো হয়ে আছে।
কিছুই করেন না সিইসি। তিনি মিন মিন করে বলেন আমরা বিব্রত। আরে আপনারা স্বাধীন নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। আপনাদের বিব্রত হওয়ার কথা নয়, ক্ষুব্ধ হওয়ার কথা, ব্যবস্থা নেয়ার কথা। আপনারা কী মসজিদের ইমাম নাকী। আমি ইসিকে বলব, আজকের ঘটনাসহ গত কয়েকদিনের ঘটনার বিচার ব্যবস্থা নিন। না নিতে পারলে ব্যর্থতার দায়িত্ব মাথায় নিয়ে তাদের পদত্যাগ করা উচিৎ। এটাই তাদের জন্য সন্মানজনক হবে। মনে রাখতে হবে তারা প্রজাতন্ত্রের মানুষ সরকারের না।
নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এটা খুবই সংগত দাবি প্রধানমন্ত্রী তার নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে যাবেন সমস্ত প্রটোকল নিয়ে, এটা তিনি যেতে পারেন না। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আমরা বলতে চাই, প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল প্রত্যাহার করা হোক, মন্ত্রীদের সব প্রটোকল বন্ধ করা হোক, গ্রেফতার করা হোক। যদি মনে করেন, এরকম করে নির্বাচন পার হয়ে যেতে পারবেন- পারবেন না। আমরা নির্বাচন পর্যন্ত আছি ২৯ তারিখ পর্যন্ত মাটি কামড়ে পড়ে আছি।
কিন্তু ৩০ তারিখে এই কামড় অন্যদিকে চলে যাবে। ৩০ তারিখে ব্যালেট বিপ্লব করবে। সারাদেশে বিভিন্ন প্রার্থীদের ওপর হামলার পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে মান্না বলেন, নির্বাচন কমিশনের কাছে অনেক অভিযোগ করেছেন কোনো রকম প্রতিকার করেনি।
শুক্রবার সিইসি এমন মন্তব্য করেছে যা কমিশন সরাসরি আমাদের বিরুদ্ধে ও সরকারের পকেটে চলে যাওয়ার মতো আচরণ করছেন।
নির্বাচনের আগেই কর্মী-সমর্থকদের এলাকা ছাড়ার হুমকি ওসি প্রদীপের

নির্বাচনের আগেই কর্মী-সমর্থকদের এলাকা ছাড়ার হুমকি ওসি প্রদীপের


কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপি মনোনীত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী বলেছেন, নির্বাচনী কাজে মারাত্মক বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন ধানের শীষের নেতাকর্মীরা। তিনি অভিযোগ করেন, টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ধানের শীষের কর্মীদের নির্বাচনের আগে এক মাস এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার হুমকি দিচ্ছে। না হলে নেতাকর্মীদের বেছে বেছে ক্রসফায়ার দিয়ে মেরে ফেলার কথা বলে বেড়াচ্ছে।
শুক্রবার দুপুরে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শাহজাহান চৌধুরী এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের তফশিল ঘোষণার পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে গিয়ে তল্লাশি ও হয়রানী করছে পুলিশ। নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে। প্রচারণার কাজ থেকে ধানের শীষের সমর্থকদের আটক করে নিয়ে যাচ্ছে। তফশিলের পর থেকে এ পর্যন্ত ৬০ জন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
শাহজাহান চৌধুরী দুঃখ করে বলেন, এত কিছু করার কি দরকার? আমাদের নির্বাচন না করতে বললে তো হয়ে যেতো। অনর্থক নিরীহ মানুষদের হয়রানী করা হচ্ছে কেন? ওসি প্রদীপ কুমার দাশ অতি উৎসাহী হয়ে এসব করছে। তাকে প্রত্যাহার করলে পরিস্থিতি কিছুটা হলেও স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
বিএনপি প্রার্থীর অভিযোগ, ওসি প্রদীপ প্রশাসনের পোশাক পরে সরকারি দলের ভূমিকা পালন করছে। নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে গিয়ে প্রতিদিন হুমকি দিচ্ছে। তার কারণে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। পাশাপাশি ওসি প্রদীপের কারণে টেকনাফের দিকে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে যাওয়াও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক ইউসুফ বদরী, প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক আকতার চৌধুরী, অ্যাডভোটেক আবদুল মন্নান, এম মোকতার আহমদ, ছৈয়দ আহমদ উজ্জল, রাশেদুল করিম মার্কিন, মোকতার আহমদ প্রমুখ।
ড. কামালের ক্ষোভকে সমর্থন করেন ৮১ শতাংশ মানুষ!

ড. কামালের ক্ষোভকে সমর্থন করেন ৮১ শতাংশ মানুষ!


সংবাদকর্মীদের ওপর ড. কামালের ক্ষোভ প্রকাশকে সমর্থন করেছেন ৮১ শতাংশ মানুষ। আর সমর্থন করেননি মাত্র ১৯ শতাংশ মানুষ। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের ফেসবুক পেইজে জরিপের ফলাফলে এই চিত্র ফুটে উঠে।
গতকাল সকালে সকালে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় জামায়াত প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাব না দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ড. কামাল হোসেন।

অনললাইন পাঠকদের কাছে ইনডিপেনডেন্ট টিভির প্রশ্ন ছিল- “সংবাদকর্মীদের ওপর ড. কামালের ক্ষোভ সমর্থন করেন কি? আপনার মতামত জানান। জরিপে অংশ নিন আজ ১৪ ডিসেম্বর, শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের ফেসবুক পেইজে। জরিপের ফলাফল সন্ধ্যা ৭টার সংবাদে প্রার করা হবে।”
রাত সোয়া আটটায় ফেসবুক পেইজ ‘ইনডিপেনডেন্ট২৪,টিভি’ (independent24.tv) এ প্রদর্শিত ফলাফলে দেখা যায়, জরিপে হ্যা এর পক্ষে ভোট ৮১% এবং না এর পক্ষে ১৯%। আর ভোটারের সংখ্যা প্রদর্শিত হচ্ছিল ৩২ হাজার ১শ’ জন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ড. কামাল প্রথমে বলেন, স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছেন, লোভ-লালসা নিয়ে লুটপাট করছেন তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করবো। লাখো শহীদ জীবন বিসর্জন দিয়েছেন, সেই স্বাধীনতাকে আমরা ধরে রাখি, সবার জন্য অর্থপূর্ণ করি। ঐক্যফ্রন্ট শোষণমুক্ত সুন্দর সমাজের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এর জন্য শর্ত হচ্ছে জনগণের ঐক্য।
তার কথার শেষে জামায়াতের বিষয়ে তার অবস্থান প্রসঙ্গে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করলে ড. কামাল প্রথমে এডিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পরে আবারও প্রশ্ন করা হলে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এক পর্যায়ে প্রশ্নকারি সাংবাদিককে ‘চুপ করো, খামোশ’ বলেন।
এবার নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মুখ দেখানো যাবে না

এবার নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মুখ দেখানো যাবে না


নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেছেন, এবার নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মুখ দেখানো যাবে না।
আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সংসদ নির্বাচনের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের ব্রিফিং ও দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মাহবুব তালুকদার বলেন, আমরা চাই সংসদে জ্ঞানী ও দেশপ্রেমিক মানুষ আসুক। আর এটা হতে হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। এ কারণেই মনোনয়ন প্রক্রিয়ায় তৃণমূল পর্যায়ের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এক্ষেত্রে তৃণমূলের ক্ষমতা গুরুত্ব পেয়েছে বা পাচ্ছে বলে আমার মনে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে, ‘বিভিন্নতা পরিলক্ষিত হচ্ছে’।
তিনি আরও বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ৯০খ (৪) ধারা সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী বাছাইয়ে সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের তৃণমূলকে ক্ষমতা প্রদান করে।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়ে মাহবুব তালুকদার বলেন, যদি কেউ নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চায় তবে আইন এর মধ্য থেকে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে হবে।

Windows XP SP3 ISO Full Version Latest !

Windows XP SP3 ISO Full Version Latest !

Windows-XP-SP3-ISO-Full-Version-Latest
Windows XP SP3 ISO Full Version Latest





Microsoft Windows XP Professional 64 Bit with service pack 3 is the last edition of Win XP.  Get Windows XP Professional 64 Bit ISO Free Download through our direct link available for the users of the Softlay.net. Amazingly, even after 13 long years, this OS hasn’t let down its users. It includes original SP1 & SP2 in official ISO download
Windows XP Professional 64 Bit ISO Free Download Review

Windows XP Professional 64 Bit ISO Free Download edition supports more RAM that 32 Bit edition’s 3Gb limit. 64 Bit architecture helps run memory hungry software applications. Windows XP 64 Bit version is still a great operating system to work on. Windows XP was the first user friendly OS that any ordinary person could use it easily.

Virus free Windows XP Professional 64 Bit ISO Free Download.
 
Windows-XP-SP3-ISO-Full-Version-Latest
Windows XP SP3 ISO Full Version Latest

Operating System Requirements

    Processor: Pentium III
    Memory: 512 Mb
    Hard disk space: 5 GB available
    Video card: Super VGA (800 x 600)


 Download



লড়াই করেই জবাব দিতে চায় বাংলাদেশ

লড়াই করেই জবাব দিতে চায় বাংলাদেশ

bangladesh

তাসকিনের অ্যাকশনে সমস্যা নেই।’ ‘তাসকিনের অ্যাকশনে সমস্যা নেই।’ ‘তাসকিনের অ্যাকশনে সমস্যা নেই।’ পুরো সংবাদ সম্মেলনে কথাটা মাশরাফি বিন মুর্তজা বলেছেন বারবার। মাশরাফি আবেগী মানুষ। কিন্তু তাসকিনের ব্যাপারে জোর দিয়ে যে বলছেন, সেটা শুধু আবেগ থেকে নয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন ১৫ বছর ধরে। সেই দেড় দশকের অভিজ্ঞতা থেকেই কথাটা বলেছেন মাশরাফি। শুধু আবেগী হলে আরাফাত সানির ব্যাপারেও একইভাবে জোর দিয়ে বলতেন।

দলের মানসিক অবস্থা এই মুহূর্তে ভালো নয়। সবকিছু এলোমেলো হয়ে আছে। একদম শেষ মুহূর্তে দলে যোগ দিয়েছেন দুজন নতুন খেলোয়াড়। সব মিলিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে মাশরাফি। দলকে মানসিকভাবে চাঙা রাখাই এখন কঠিন।
তবু এই কঠিন পরিস্থিতিটাকেই প্রেরণার মন্ত্র বানাচ্ছেন মাশরাফি। বলছেন, আগামীকাল জয়ের জন্যই লড়াই করবে দল, ‘আমরা অবশ্যই মাঠে নামব জয়ের জন্য। সেটা যে-ই খেলুক না কেন। আমাদের প্রথম কাজই হবে জয়ের জন্য মাঠে নামা।’ সতীর্থদের সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়েও লড়াই করতে বললেন তিনি, ‘আমি সবার দিকেই তাকিয়ে আছি। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে দলের সবার ছোট ছোট অবদানেই ম্যাচে জেতা যায়। আমি প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের দিকে তাকিয়ে আছি।’
এখন পর্যন্ত এই গ্রুপে বাংলাদেশ আর অস্ট্রেলিয়াই জয় পায়নি। কালকের ম্যাচটি দুই দলের জন্যই বাঁচা মরার। অস্ট্রেলিয়াও প্রাণপণ লড়াই করবে। এটা মাশরাফির চ্যালেঞ্জ আরও কঠিন করে তুলছে। কিন্তু মাশরাফি জানালেন, তাঁরা প্রস্তুত, ‘আমাদের গ্রুপটা অনেক বেশি কঠিন। অস্ট্রেলিয়া আছে। কাজটা এমনিতেই কঠিন ছিল, আরও কঠিন হয়ে গেছে। আমাদের অবশ্যই প্রথম চাওয়া থাকবে ম্যাচটা যেন আমরা জিততে পারি। ওভাবেই আমরা পরিকল্পনা করব।’
তাসকিন-সানিরা না থাকলেও দলের সঙ্গে থাকবেন। তাঁদের স্কোয়াডে আছে ধরে নিয়েই খেলবে বাংলাদেশ। মাশরাফি সেটাই জানিয়ে দিলেন, ‘এখানে হয়তো কেউই ওইভাবে অনুভব করতে পারবে না, আমরা কীভাবে আছি। তাসকিন বা সানির সঙ্গে আমরা শেষ সময়গুলো কীভাবে কাটিয়েছি। ওই ছেলেদের কষ্টটা আমরা অনুভব আমরা করতে পারছি।’
এই দুজনের জন্যই সতীর্থদের উজাড় করে দিতে বললেন মাশরাফি, ‘আমরা শতভাগ দিয়ে চেষ্টা করব। দুইটা ছেলে আমাদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছে। এই দুটি ছেলেকে দেশে ফিরে যেতে হবে। হয়তোবা সানিরটা মেনে নেওয়া গেছে। আমরা মেনেও নিয়েছি। কিন্তু তাসকিনেরটা বৈধ এই বিশ্বাস আমাদের মধ্যে আছে। কিন্তু আমরা যেটা বিশ্বাস করি সেটা তো বাস্ত​ব হচ্ছে না। এখন তাকে চলে যেতে হচ্ছে। জিনিসটা এখন চাইলেও ভুলে থাকা কঠিন। এখন এই বাস্তবতা মেনে নিয়ে মাঠে নামতে হবে। এই মুহূর্তে এতটুকু বলতে পারি আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা আমরা করব।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচেই তাসকিনকে চায় বিসিবি

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচেই তাসকিনকে চায় বিসিবি

Taskin and Sunny suspended from bowling due to actions

বেঙ্গালুরুতে আগামীকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচেই তাসকিন আহমেদকে চায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এ নিয়ে জোর তৎপরতা চালানো হচ্ছে বলে বিশেষ সূত্রে জানা গেছে।

গত দুই দিন ধরেই বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন আইসিসির শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে। বোর্ড সভাপতি তাসকিনের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে কথা বলেছেন আইসিসির সভাপতি শশাঙ্ক মনোহর, প্রধান নির্বাহী ডেভ রিচার্ডসন ও সংস্থার প্রধান আইন কর্মকর্তার সঙ্গে।

এদিকে তাসকিনের নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে করণীয় ঠিক করতে আজ রোববার সকালে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসানের গুলশানের বাসায় এক বৈঠকে বসেছিলেন বোর্ডের শীর্ষ কর্মকর্তারা। আইনজীবীদের পরামর্শে এই বৈঠকেই তাসকিনের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আবেদনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনার আবেদন তো করা হবেই, বিসিবির চাওয়া অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের আগেই তাসকিনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার। 
বিশ্বকাপ T20 ম্যাচ দেখুন লাইভ!!! তাও আবার কম নেট স্পিডে

বিশ্বকাপ T20 ম্যাচ দেখুন লাইভ!!! তাও আবার কম নেট স্পিডে

t20-world-cup-2016-live-streaming

সারা পৃথিবী এখন বিশ্বকাপ জরে আক্রান্ত। আজ থেকে T20 বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরু হয়েছে। তাই আমার আজকের টিউন বিশ্বকাপ নিয়ে। আমাদের অনেকেই আছে যারা কম্পিউটার ছেড়ে উঠতে চায় না আবার খেলাও দেখতে চায়। এখন আপনিও ইচ্ছা করলে নেটে লাইভ T20 বিশ্বকাপ দেখতে পারেন। অনেকে হয়ত বলবেন নেট স্পিড ভাল না। হ্যা তা আমিও জানি। তাই বলে কি T20 বিশ্বকাপ দেখবো না? অবশ্যই দেখবো আর তা কম স্পিডেই। আজকে আমি আপনাদের একটা সাইটের লিঙ্ক দিচ্ছি যেখানে কম স্পিডেও খেলা দেখতে পারবেন। ভাবছেন কোয়ালিটি ভাল না? না কোয়ালিটি ভাল। তাহলে আর দেরি কেন? এখনি খেলা দেখা শুরু করে দিন। আরেকটা কথা আজকে কিন্তু বাংলাদেশের খেলা আছে। দেখতে ভুলবেনন না।




বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করছে আইসিসি

বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করছে আইসিসি



সামনে বিশ্বকাপ এমন সময়ে বাংলাদেশকে নিয়ে একটি আজব খবরের জন্ম দিয়েছে আইসিসি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড আইসিসির ভেলকিভাজি নিয়ে চিন্তিত।

বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের পাশাপাশি ক্ষুব্ধ দলের কোচ চন্দ্রিকা হাথুরুসিংহেও। মন খারাপ তাসকিন ও আরাফাত সানির। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তারা খেলতে পারবেন কি পারবেন না এই নিয়ে চিন্তা।

তাসকিন ও সানি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে একই ভাবে বল করে আসছেন। তাদের বোলিং বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে পারেনি আইসিসি।

আউট ফিল্ডের দুই আম্পায়ার অভিযোগ করেছেন তাদের নিয়ে। বাংলাদেশের কোচ হাথুরুসিংহে এ নিয়ে পাল্টা অভিযোগ করেছেন।
তিনি বলেছেন, তারা আমার দুই বোলারকে বিশ্বকাপের আগে সন্দেহ করতেছে। আর আমি এখন আইসিসিকেই সন্দেহ করছি। হাথু বলেন, আমি তাদের বোলিং অ্যাকশনে কোনো ত্রুটি খুঁজে পাইনা।

দেশের কোচের কন্ঠে আমারও কন্ঠ। তবে আমি বলতে চাই কোনো এক গোপন ইন্ধন না থেকে পারে না এ নিয়ে। আমারও সন্দেহ হচ্ছে আইসিসিকে।
কেননা আইসিসি যে কোনো খাঁটি পীরের আখড়া তা কিন্তু নয়। এর আগেও আইসিসি বাংলাদেশকে নিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রমূলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকটি পত্রিকা অবশ্য নানা প্রসঙ্গ টেনে আনছে এ বিষয়ে। আমি সে পথে যাব না। শুধু বলছি নিশ্চই কোনো গোপন কলকাঠি রয়েছে বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটারকে নিয়ে।

এ দুইজন বাংলাদেশের মূল হাতিয়ার। এশিয়াকাপের ফাইনালে হেরে যাওয়া বাংলাদেশ যে কোনো সময় যে কোনো দলকে উড়িয়ে দিতে পাবে। ষড়যন্ত্রকারীদের মগজ থেকে এই বিষয়টির কারণেই বেরিয়েছে ওই ষড়যন্ত্র। 
স্কাই স্পোর্টসের দৃষ্টিতে যে পাঁচটি কারণে টি-টুয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন হবে বাংলাদেশ

স্কাই স্পোর্টসের দৃষ্টিতে যে পাঁচটি কারণে টি-টুয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন হবে বাংলাদেশ

T20-world-cup-2016-live

আজ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের ষষ্ট আসর।এবারের আসরে ইংল্যান্ড ভিত্তিক স্পোর্টস ওয়েবসাইট স্কাই স্পোর্টস বাংলাদেশকে ভয় পাওয়ার পাঁচটি কারন ব্যাখ্যা করেন।

এশিয়া কাপে দারুন সাফল্যের পর বাংলাদেশ দল এবারের টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপেও কি চমক দেখাতে পারবে?

স্কাই স্পোর্টসের মতে যে পাঁচটি কারনে এবারের টি-টুয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন হতে পারে বাংলাদেশঃ

১।তারুণ্যঃ বাংলাদেশ দলের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থান অর্জন করা থেকেই বুঝা যায় যে বাংলাদেশ দলের পাইপ লাইনে অনেক তরুন খেলোয়াড় আসছে। সিনিয়র খেলোয়াড়দের সাথে তরুন মুস্তাফিজ, তাসকিনদের সংমিশ্রণ বাংলাদেশ দলকে এবারের বিশ্বকাপে শিরোপার দাবিদার করে তুলেছে।

২।বাংলাদেশ আর আন্ডারডগ নয়ঃ সম্প্রতি ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলে অসাধারণ পারফর্ম করে আসছে। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফর্মেন্স ও ঘরের মাঠে ভারত,পাকিস্তান ও দক্ষিন আফ্রিকার মত দলকে পরাজিত করে বাংলাদেশ। সেই ধারায় এশিয়া কাপেও ভালো খেলেছে বাংলাদেশ।

৩।সফল এশিয়া কাপঃ বাংলাদেশ দল এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে পরাজিত হলেও টানা তিন ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নেয়। শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের মত দলকে টি-টুয়েন্টি ফরম্যাটে পরাজিত করে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের সাফল্য বাংলাদেশকে বড় মঞ্চে ভালো করার আত্মবিশ্বাস দিবে।

৪।উপমহাদেশের কন্ডিশনঃ বাংলাদেশ দল উপমহাদেশের কন্ডিশনে অন্যান্য দলের জন্য বড় হুমকি। সম্প্রতি শেষ হওয়া এশিয়া কাপে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছে। একই সাথে টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশি রান এসেছে বাংলাদেশের সাব্বির রহমানের ব্যাট থেকে। তাছাড়া বাংলাদেশের ১৮ টি-টুয়েন্টি জয়ের মধ্যে ১১টি এসেছে উপমহাদেশের মাটিতে।

৫। সাকিব আল হাসানঃ সারা বিশ্বে সাকিব বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য একটি ব্র্যাণ্ডের নাম। যে কোন বড় টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলে সাকিবের বিকল্প নেই। টি২০ ক্রিকেটে বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় সাকিব আল হাসান। এবারের বিশ্বকাপে তার অভিজ্ঞতার কারনে বাংলাদেশ দল প্রতিপক্ষের চিন্তার কারন হবে।
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসেই প্রথম!

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসেই প্রথম!

Bangladesh

ধরমশালার কাছে ছবির মতো কাংড়া এয়ারপোর্ট। সোমবার বিকেলে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে চেপে এখানেই এসে নামছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল – যাদের গতকাল এশিয়া কাপ ফাইনাল খেলতে হয়েছে মধ্যরাত পিরেয়ে। চার্টার্ড ফ্লাইট ভাড়া করে কোথাও যাওয়া বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসেই প্রথম!