Showing posts with label আনকাট. Show all posts
Showing posts with label আনকাট. Show all posts
প্রেমিকের সাথে ইরার অন্তরঙ্গ ছবি ভাইরাল

বলিউডের মহাতারকা আমির খানের মেয়ে ইরা খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সরব ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। ইরা নিজেই তার সুযোগ করে দিয়েছেন। তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট জুড়ে ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি দিয়ে ভরা। এক যুবকের সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ছবিগুলো তুলেছেন তিনি। সেই যুবককে ইরা যে ভালোবাসেন তা তিনি নিজেই বলেছেন। তাই গুঞ্জন ছড়িয়েছে, এই যুবকই হতে যাচ্ছে আমির খানের মেয়ের জামাই।
ইরার সঙ্গী ওই যুবকের নাম মিশাল কিরপালনি। বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারায় ছুটি কাটাচ্ছেন ইরা। সেখান থেকেই মিশালের সঙ্গে ঘনিষ্ট মুহূর্ত কাটানোর ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। ছবিগুলি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, আপনাদের বসন্তের ছুটি রৌদ্রোজ্জ্বল ও হাসি-খুশিতে কাটছে আশা করি। যেমন কাটছে আমাদের— আমার ও মিশালের।
ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা সেই সব ছবিতে হাসি মুখে দেখা যাচ্ছে মিশাল ও ইরাকে। অন্য একটি ছবিতে মিশালের কোলে মাথা রেখেছেন আমির খানের মেয়ে। মিশালের ঠোঁট আলতো করে ছোঁয়া ইরার কপালে।
মিশাল কিরপালনি একজন শিল্পী, প্রোডিউসার ও সুরকার। এর আগে ২০১৯-এর নববর্ষের সময় এবং মিশালের জন্মদিনে নিজেদের আলিঙ্গনরত ছবি প্রকাশ করেছিলেন আমির খানের মেয়ে।
কেউ তেল চায়, আবার কেউ সেক্স

শ্রীলেখা মিত্র কলকাতার নামী অভিনেত্রী। ছোট পর্দা থেকে শুরু করে বড় পর্দায় তার দাপুটে বিচরণ। বলিউডে ‘মিটু’ আন্দোলনের অন্যতম তিনি। একের পর এক অভিযোগ করেন অভিনেত্রী। তার অভিযোগে তটস্থ হয়ে উঠে বলিউড।
এবার শ্রীলেখা মিত্র নিজেই লিখলেন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকায়। যাতে নিজের ক্যারিয়ার ও পথ চলার নানা বিষয়ে বললেন। তিনি লিখেন-
‘প্রথম সন্তান মেয়ে হলে অনেককেই বলতে শুনেছি, ঘরে লক্ষ্মী এল। সেই কারণেই কিনা জানি না, বাড়িতে সবারই আদরে বেড়ে ওঠা আমি বরাবরই গোঁয়ার এবং জেদি। পেট্রিয়ার্কির ফলআউটের শিকার খুব বেশি হতে হয়নি সেকালে। আর তখন পেট্রিয়ার্কি কী, খায় না মাথায় দেয় সেই বিষয়ে ভাববার মতো বা বোঝার মতো বোধবুদ্ধিও তৈরি হয়নি। তবে হ্যাঁ, মাকে দেখেছি চিরকাল বাবাকে এবং পরবর্তীতে আমাদের সবাইকে খানিক সমঝে চলতেন। সরি মা। ভেরি সরি। বাবা আসছে, টিভি বন্ধ কর। কলেজ থেকে তাড়াতাড়ি ফিরো। আড্ডা মারতে যেও না। বাবা ফিরে এসে কিন্তু খুব অশান্তি করবে। বাড়িতে ছেলে বন্ধু আবার কেন? বিশেষ দ্রষ্টব্য, তারা কিন্তু কেউ বয়ফ্রেন্ড নয়। এরকম টুকটাক চলতেই থাকত। বাবাকে ভয় পেতাম। মাকে নয় কেন?
টিনএজ হরমোন যখন ধিতাং ধিতাং বলে শরীরে নাচতে শুরু করল, তখন থেকেই লাগল বিরোধ। সব কিছুর সঙ্গে জড়িত হল একটি বিশেষ শব্দ। কেন? ভাগ্যিস। ইয়েস আই ডু হ্যাভ আ মাইন্ড অফ মাই ওন। অ্যান্ড ইটস ইন ওয়ার্কিং কন্ডিশন। ট্রাস্ট মি। এই অ্যাটিটিউড আর প্যাশন ফর দ্য আর্ট নিয়ে আমি যুদ্ধে নামলাম অনাত্মীয় এই ইন্ডাস্ট্রিতে। গড ফাদার নয়, শুধু নিজের ফাদারকে সঙ্গে নিয়ে আউটডোর শুটে গিয়ে অভিনয় যাত্রা শুরু।’
‘না! কোনও তিমি মাছ, হাঙর গিলতে আসেনি আমায়। শুধু কিছু চারাপোনা একটু আধটু জ্বালিয়েছিল বইকি। কিন্তু আমি চারাপোনা খাই না বলে, আমায় তারা জ্বালায়নি। হ্যাঁ, খুব বেশি হলে তাদের ছবিতে আমায় নেয়নি। কিন্তু তাতে আমার আবার অনীকদার ভাষায়, কিস্যু যায় আসে না।’
‘জনৈক প্রোডিউসার বাবাকে ডেকে এক পার্টিতে বলেছিলেন, মিত্র সাহেব আপনার মেয়েকে হয়ত বিশেষ কারণে আমার ছবিতে কখনওই নেব না। তবে ওকে আমি খুব রেসপেক্ট করি। উত্তরে বাবা স্মিত হেসে তার হাত ধরে বলেছিলেন, ‘বাবা হয়ে এটা আমার দারুণ প্রাপ্তি। থ্যাঙ্ক ইউ স্যার।’ বিশেষ কারণটা সবিস্তারে বলতে হবে? জানি, আপনারা বুদ্ধিমান।’
‘ফলপ্রসূ আমার বরাবরই ছবি কম। প্রচার কম। কাগজে বড় বড় ছবি ছাপা হয় কম। আসলে গোটা বিষয়টা আমার কাছে পাওয়ার ইকুয়েশন। যার যত ক্ষমতা, ক্ষমতা টাকার হোক বা কাজ দেওয়ার হোক, তার তত গর্জন। তোষামোদপ্রিয় মানুষ সর্বক্ষেত্রেই বিরাজমান। সে ইগো বুস্ট করতে কেউ তেল চায়। কেউ সেক্স। কেউ বা দুটোই। যারা দেন, তারা দেন। ভাল করেই দেন। যারা দেন না, তাদের আমার মতো, কিস্যু যায় আসে না।’
শিগগিরই সংবাদ সম্মেলনে বিষয়গুলো 'পরিষ্কার' করবেন সালমা

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মৌসুমী আক্তার সালমা। তার সর্ম্পকে নতুন করে কিছু বলার নেই। লালনকন্যা খ্যাত এই শিল্পী সম্প্রতি বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ে নয় এবার স্বামীর আগের বিয়ের খবরে ফের আলোচনায় সালমা। কারণ এই দ্বিতীয় স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা এবং গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১। সেখানে মামলাটি দায়ের করেছিলেন প্রথম স্ত্রী পুষ্মীর মা দিলারা খানম। আর এই ঘটনার পর পরই প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন সালমা। যেহেতু এই মুহূর্তে সালমার স্বামী সাগর বিদেশে অবস্থান করছেন তাই সালমাকেই উত্তর দিতে হচ্ছে।
ইতোমধ্যে পক্ষে-বিপক্ষে নানা ধরনের গুঞ্জণও ভেসে বেড়াচ্ছে। এসব দিক বিবেচনা করে শিগগিরই একটি সংবাদ সম্মেলনে বিষয়গুলো পরিষ্কার করে তুলে ধরা হবে। আজ বুধবার বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এমনটাই জানালেন সালমা।
তিনি বলেন, আমার স্বামী (সাগর) সব সাংবাদিককে সালাম জানিয়েছেন। এছাড়া সবাইকে ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি (সাগর) জানান, সাংবাদিকরা তথ্য অনুযায়ী নিউজ করবে এটাই তাদের দায়িত্ব। তিনি এটাও বলেছেন, যেহেতু নিউজটি আমার এবং আমার সাবেক স্ত্রীকে কেন্দ্র করে সেহেতু বর্তমান স্ত্রীকে (সালমা) কেন জড়ানো হচ্ছে?
সালমা আরও বলেন, পুরো বিষয়টি জানার পর সাগর বলছে- আমার তার (পুষ্মী) সঙ্গে ডিভোর্স হয়ে যায় আরও এক বছর আগে তাহলে সে (পুষ্মী) কিভাবে এখনও আমার স্ত্রী থাকে?
সাগর বর্তমানে দেশের বাইরে, সেজন্য সকল কাগজপত্রসহ শিগগিরই সংবাদ সম্মেলনে খোলাসা করবেন বলেও জানান সালমা।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন বগুড়া জেলা বাসি।

বগুড়া জেলা পুলিশের আয়োজনে লাখো শহীদ স্মরণে
লাখো প্রদীপ জ্বালো অনুষ্ঠানে হাজার হাজার জনগন মোমবাতি জ্বালিয়ে শহীদদের প্রতি সম্মান জানায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এডিশনাল আইজি মোখলেছুর রহমান বিপিএম বার
স্বাধীন বাংলাদেশে শুয়ে আছে রক্তের উপরে। শুধুমাত্র সামান্য ক’টি মানুষের রক্ত নয়। লক্ষ লক্ষ মানুষের রক্ত নদীর ধারার উপরে। তিরিশ লক্ষ শহীদের রক্তের উৎসর্গ পাত্রটি হৃদয়ে ধারণ করে আছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এর আগে আর কখনো এতো রক্তের নির্গমন দেখেনি। মানবিক ও লৌকিক বাস্তবতার এতো ত্যাগ খুব কম দেশই স্বাধীনতার জন্য বিসর্জন দিতে পেরেছে। বাংলাদেশতাই হয়ে উঠেছে মুক্তিকামী মানুষের এক বিস্ময়কর রক্তরঞ্জিত প্রত্নশক্তি। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ গড়ে তুলেছিল এই শাশ্বত সৃষ্টি, এই অমর কীর্তি। অর্জিত সে কীর্তির উপর আজ বসবাস করছে পনেরো কোটি স্বাধীন বাঙালি। সর্বসুবিধা ভোগ করছে একটি স্বাধীন দেশের। নেতানেত্রী বনে যাওয়ার, মন্ত্রী, আমলা, ডাক্তার, ব্যবসায়ী প্রকৌশলী বনে যাওয়ার অফুরন্ত সুযোগ ভোগ করছে।একটি স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রের শাসনতন্ত্রে কাজ করার সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে। একাত্তরের বাঙালি রুখে দাঁড়াতে না পারলে, এতো ত্যাগ বিসর্জন না হলে, বাঙালিদের চিরকাল পাকিস্তানি উপনিবেশিক শেকলে বন্দী থেকে ভৃত্যের মতো বসবাস করতে হতো। মুক্তিযুদ্ধের এই ত্যাগকে আজ যারা হেয় প্রচার করছে, তারাই এই রাষ্ট্রের সর্বসুবিধা ভোগের আয়াসে চেটেপুটে খাচ্ছে।পাকিস্তানিদের পদলেহনকারী এই নির্লজ্জ দালালরা লক্ষ লক্ষ বাঙালির আত্মোৎসর্গকে হাজার মানুষের হত্যাকান্ড হিসেবে কটুক্তি করে থাকে। স্বাধীনতাকে খাটো করে দেখার এই প্রবৃত্তি জন্ম নেয় একধরনের হীনমন্যতা বোধ থেকে। পাকিস্স্তানিদের দালালি করার অবৈধ ও অশ্লীল সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত হওয়ার অপমান বোধ থেকে তারা এই নেতিবাচক প্রচার প্রচারণা চালাতে তৃপ্তি বোধ করে। মুষ্টিমেয় সংখ্যালঘিষ্ট এই তাহজীব তমুদ্দুনজীবী গোষ্ঠী এ ধরনের নিন্দাবাদের স্রষ্টা ও প্রচারক। যুদ্ধাপরাধ সেসময় এরাই ঘটিয়েছিল। বুদ্ধিজীবি হত্যা, ধর্মের নামে নারকীয় অত্যাচার উৎপীড়ন, খুন, জখম, রাহাজানি, ধর্ষন প্রভৃতি নারকীয় দুঃশাসনিক কর্মকান্ড এদের মাধ্যমেই বিকাশ ঘটেছিল উপনিবেশিক শাসকের নির্দেশে বা ছায়ায়। এরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিষয়টিকেএতকাল পরে এদেশের মানুষকে বিভক্ত করার কৌশল হিসেবে প্রচার করে। যুদ্ধাপরাধ নিয়ে এদের মস্তিষ্ক প্রসূত উদ্ভাবনা যে শুধু বিকৃত চিন্তার ফসল তা কিন্তু নয়। এটা হচ্ছে অপরাধকে আড়াল করার এক ধরনের অপকৌশল। কেননা যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নিজেদের কৃতকর্ম তাদের আতঙ্কিত করে তুলছে। এদেশের মানুষের এই নবজাগরণ তাদের এতটাই ভীত করে তুলেছে যে,পূর্বকৃত্যের ভুলের মাশুল গোপন করার জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। সমাজ ও ইতিহাস সচেতন মানুষের সংগ্রামী চেতনাকে বিভ্রান্ত করে তোলার জন্য তারা একের পর এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।